মেয়ে, তোর জন্যে আজ আবার লিখছি কবিতা।
লেখা ভুলে গিয়েছিলাম, জাগিয়ে দিলি তুই।
অনেক কথা চাপা পড়েছিল নদীর বাঁকে বাঁকে,
ভাষার ফাঁকে ফাঁকে; ধুয়ে মুছে গেল সব আজ
বন্ধুত্বের চোরাস্রোতে। এই বন্ধুত্ব যেন বজায়
থাকে, কামনা করলুম অমিত্রাক্ষরে। ভেসে চলেছি
অজানার পথে, অচেনা আকাশের নীচে, অদেখা
স্রোতস্বিনীর ত্রিবেণীসঙ্গমে। কূল হারানোর অপার
আনন্দ-বেদনা বেজে চলেছে মনের বেণু-বীণে।
ভালো থাক তুই, এই কামনা করলুম সৃষ্টিকর্তা
হিরণ্যগর্ভের কাছে। দুঃখ-সুখের ছোটখাটো বেড়াগুলো
পার হয়ে যা অনায়াসে। মুক্ত হ', শুদ্ধ হ', জীবন তোর
ভরে উঠুক পরম পরিতৃপ্তিতে। শুভের সংস্পর্শে দূর হোক
অন্ধকার। গরলাধার রাত্রির শেষে বর্ষিত হোক
ত্বিষাম্পতির প্রভাতকিরণসুধা।
লেখা ভুলে গিয়েছিলাম, জাগিয়ে দিলি তুই।
অনেক কথা চাপা পড়েছিল নদীর বাঁকে বাঁকে,
ভাষার ফাঁকে ফাঁকে; ধুয়ে মুছে গেল সব আজ
বন্ধুত্বের চোরাস্রোতে। এই বন্ধুত্ব যেন বজায়
থাকে, কামনা করলুম অমিত্রাক্ষরে। ভেসে চলেছি
অজানার পথে, অচেনা আকাশের নীচে, অদেখা
স্রোতস্বিনীর ত্রিবেণীসঙ্গমে। কূল হারানোর অপার
আনন্দ-বেদনা বেজে চলেছে মনের বেণু-বীণে।
ভালো থাক তুই, এই কামনা করলুম সৃষ্টিকর্তা
হিরণ্যগর্ভের কাছে। দুঃখ-সুখের ছোটখাটো বেড়াগুলো
পার হয়ে যা অনায়াসে। মুক্ত হ', শুদ্ধ হ', জীবন তোর
ভরে উঠুক পরম পরিতৃপ্তিতে। শুভের সংস্পর্শে দূর হোক
অন্ধকার। গরলাধার রাত্রির শেষে বর্ষিত হোক
ত্বিষাম্পতির প্রভাতকিরণসুধা।